
সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৭ টা থেকে ক্যাম্পে যেতে দেয়া হচ্ছে না দেশি-বিদেশি এনজিও সংস্থার কর্মরতদের। চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের দাবি, প্রশাসন আশ্বাস দিয়েও কোনো ধরণের সমাধান না হওয়ায় দাবি আদায়ে ফের আন্দোলনে নেমেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়- কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক, সকাল ৭ টায় সড়কের কোটবাজার এলাকায় ব্যানার নিয়ে দাঁড়িয়ে যান রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চাকরি হারানো স্থানীয় শিক্ষকরা। সড়ক অবরোধ করে দিতে থাকেন স্লোগান, আর আটকে দেয়া হয় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত দেশি-বিদেশি এনজিও সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। চাকরিচ্যুত স্থানীয় শিক্ষকদের দাবি, অর্থ সংকটের কারণ দেখিয়ে তালবাহানা করছে এনজিওগুলো। প্রশাসন আশ্বাস দিয়েও কোনো সুরাহা না হওয়ায় ফের আন্দোলনে নেমেছেন তারা।এদিকে সড়ক অবরোধের কারণে রাস্তার দু'পাশে দীর্ঘ যানজট। কয়েক কিলোমিটার সড়কজুড়ে শুধু গাড়ি আর গাড়ি। যানজটে আটকা পড়ে অনেক যাত্রী পায়ে হেটে যাচ্ছেন গন্তব্যে। তবে তীব্র গরমে যাত্রী কিংবা চালক সবাই পড়েছেন চরম দুর্ভোগে।ক্যাভার্ডভ্যান চালক ইদ্রিস বলেন, দীর্ঘ দেড় ঘণ্টা ধরে যানজটে আটকা। দুর্ভোগের শেষ নেই। আরও কত ঘণ্টা লাগবে জানি না।স্থানীয় বাসিন্দা আবু তালেব বলেন, দীর্ঘ ৩ কিলোমিটার পায়ে হেটে গন্তব্যে যাচ্ছি। তীব্র গরমে খুবই কষ্ট পাচ্ছি।অর্থ সংকটের কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষা প্রকল্পে কর্মরত স্থানীয় প্রায় ১২'শ জন বাংলাদেশি শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, বেতন বৃদ্ধির দাবি তোলায় তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে রোহিঙ্গা শিক্ষকরা এখনো দায়িত্বে বহাল আছেন।
প্রকাশের তারিখ : ১৫ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ১৮ আগস্ট ২০২৫
সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল ৭ টা থেকে ক্যাম্পে যেতে দেয়া হচ্ছে না দেশি-বিদেশি এনজিও সংস্থার কর্মরতদের। চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের দাবি, প্রশাসন আশ্বাস দিয়েও কোনো ধরণের সমাধান না হওয়ায় দাবি আদায়ে ফের আন্দোলনে নেমেছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়- কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক, সকাল ৭ টায় সড়কের কোটবাজার এলাকায় ব্যানার নিয়ে দাঁড়িয়ে যান রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চাকরি হারানো স্থানীয় শিক্ষকরা। সড়ক অবরোধ করে দিতে থাকেন স্লোগান, আর আটকে দেয়া হয় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কর্মরত দেশি-বিদেশি এনজিও সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। চাকরিচ্যুত স্থানীয় শিক্ষকদের দাবি, অর্থ সংকটের কারণ দেখিয়ে তালবাহানা করছে এনজিওগুলো। প্রশাসন আশ্বাস দিয়েও কোনো সুরাহা না হওয়ায় ফের আন্দোলনে নেমেছেন তারা।এদিকে সড়ক অবরোধের কারণে রাস্তার দু'পাশে দীর্ঘ যানজট। কয়েক কিলোমিটার সড়কজুড়ে শুধু গাড়ি আর গাড়ি। যানজটে আটকা পড়ে অনেক যাত্রী পায়ে হেটে যাচ্ছেন গন্তব্যে। তবে তীব্র গরমে যাত্রী কিংবা চালক সবাই পড়েছেন চরম দুর্ভোগে।ক্যাভার্ডভ্যান চালক ইদ্রিস বলেন, দীর্ঘ দেড় ঘণ্টা ধরে যানজটে আটকা। দুর্ভোগের শেষ নেই। আরও কত ঘণ্টা লাগবে জানি না।স্থানীয় বাসিন্দা আবু তালেব বলেন, দীর্ঘ ৩ কিলোমিটার পায়ে হেটে গন্তব্যে যাচ্ছি। তীব্র গরমে খুবই কষ্ট পাচ্ছি।অর্থ সংকটের কারণে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষা প্রকল্পে কর্মরত স্থানীয় প্রায় ১২'শ জন বাংলাদেশি শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, বেতন বৃদ্ধির দাবি তোলায় তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তবে রোহিঙ্গা শিক্ষকরা এখনো দায়িত্বে বহাল আছেন।
আপনার মতামত লিখুন