
কক্সবাজারের টেকনাফে বিজিবি ও পুলিশের যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ এক পাচারকারীকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ভোররাতে দরগারছড়া এলাকায় এই অভিযান পরিচালিত হয়।
বিজিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, মায়ানমার থেকে সাগর পথে আনা বিপুল পরিমাণ ইয়াবা টেকনাফ সমুদ্র উপকূলবর্তী নোয়াখালীপাড়া এলাকায় লুকিয়ে রাখা হয়েছে—এমন তথ্যের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। এসময় মাদক পাচারকারী মোঃ ইসমাইল (৩২)-কে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি ও বিজিবির ডগ স্কোয়াডের সহায়তায় নোয়াখালীপাড়ায় এক বসতবাড়ির পাশে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় ১ লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আটককৃত ইয়াবার চালানটি মায়ানমার থেকে এনে সাবরাং এলাকার এক মাদক ব্যবসায়ীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা চলছিল। এ ঘটনায় পাচারকারী মোঃ ইয়াসিন ও মোঃ তাহের নামের দুজন সহযোগী এখনো পলাতক রয়েছে।
বিজিবির টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি)-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান, পিএসসি জানান এই অভিযান বিজিবি ও পুলিশের যৌথ পেশাদারিত্ব ও সমন্বয়ের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সীমান্তে মাদক ও চোরাচালান দমনে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত থাকবে।
আটককৃত আসামির বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
প্রকাশের তারিখ : ১৫ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কক্সবাজারের টেকনাফে বিজিবি ও পুলিশের যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ এক পাচারকারীকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) ভোররাতে দরগারছড়া এলাকায় এই অভিযান পরিচালিত হয়।
বিজিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, মায়ানমার থেকে সাগর পথে আনা বিপুল পরিমাণ ইয়াবা টেকনাফ সমুদ্র উপকূলবর্তী নোয়াখালীপাড়া এলাকায় লুকিয়ে রাখা হয়েছে—এমন তথ্যের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হয়। এসময় মাদক পাচারকারী মোঃ ইসমাইল (৩২)-কে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি ও বিজিবির ডগ স্কোয়াডের সহায়তায় নোয়াখালীপাড়ায় এক বসতবাড়ির পাশে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় ১ লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আটককৃত ইয়াবার চালানটি মায়ানমার থেকে এনে সাবরাং এলাকার এক মাদক ব্যবসায়ীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা চলছিল। এ ঘটনায় পাচারকারী মোঃ ইয়াসিন ও মোঃ তাহের নামের দুজন সহযোগী এখনো পলাতক রয়েছে।
বিজিবির টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি)-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান, পিএসসি জানান এই অভিযান বিজিবি ও পুলিশের যৌথ পেশাদারিত্ব ও সমন্বয়ের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সীমান্তে মাদক ও চোরাচালান দমনে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি অব্যাহত থাকবে।
আটককৃত আসামির বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন