
কক্সবাজারের টেকনাফে রাজমিস্ত্রির পরিচয়ের আড়ালে ইয়াবা বাণিজ্য চালিয়ে আসছিল এক রোহিঙ্গা দম্পতি। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) শনিবার ভোরে পৌরসভার ইসলামাবাদ এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। এ সময় তাদের ভাড়া বাসা থেকে ৯,৪০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।আটককৃতরা হলেন মোহাম্মদ আইয়ুব (৩৭) ও তার স্ত্রী রাবিয়া (৩৫)। তারা উভয়েই ২৭ নং জাদিমোড়া এফডিএমএন ক্যাম্পের সদস্য হলেও দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পের বাইরে অবৈধভাবে বসবাস করে আসছিলেন। আইয়ুব রাজমিস্ত্রির পেশার আড়ালে ইসলামাবাদ এলাকায় বাসা পরিবর্তন করে মাদক ব্যবসা পরিচালনা করছিলেন।জিজ্ঞাসাবাদে আইয়ুব স্বীকার করেন যে তিনি মাদক কারবারি ইসমাইলের সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন এবং মায়ানমার থেকে ইয়াবা এনে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করতেন। অভিযানের সময় ইসমাইল পালিয়ে যায়; তাকে গ্রেফতারে বিজিবির অভিযান অব্যাহত আছে।বিজিবি জানায়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আটক আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে। এদিকে ক্যাম্পের বাইরে রোহিঙ্গাদের অবৈধ বসবাস ও অপরাধে জড়িয়ে পড়া সীমান্ত নিরাপত্তার জন্য বড় উদ্বেগের কারণ বলে জানিয়েছে বিজিবি।২ বিজিবির টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান, পিএসসি জানান, “সীমান্ত এলাকায় মাদকসহ যেকোনো অপরাধ দমনে বিজিবি জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করছে এবং এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
প্রকাশের তারিখ : ১৭ অক্টোবর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০৫ অক্টোবর ২০২৫
কক্সবাজারের টেকনাফে রাজমিস্ত্রির পরিচয়ের আড়ালে ইয়াবা বাণিজ্য চালিয়ে আসছিল এক রোহিঙ্গা দম্পতি। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) শনিবার ভোরে পৌরসভার ইসলামাবাদ এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। এ সময় তাদের ভাড়া বাসা থেকে ৯,৪০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।আটককৃতরা হলেন মোহাম্মদ আইয়ুব (৩৭) ও তার স্ত্রী রাবিয়া (৩৫)। তারা উভয়েই ২৭ নং জাদিমোড়া এফডিএমএন ক্যাম্পের সদস্য হলেও দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পের বাইরে অবৈধভাবে বসবাস করে আসছিলেন। আইয়ুব রাজমিস্ত্রির পেশার আড়ালে ইসলামাবাদ এলাকায় বাসা পরিবর্তন করে মাদক ব্যবসা পরিচালনা করছিলেন।জিজ্ঞাসাবাদে আইয়ুব স্বীকার করেন যে তিনি মাদক কারবারি ইসমাইলের সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন এবং মায়ানমার থেকে ইয়াবা এনে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করতেন। অভিযানের সময় ইসমাইল পালিয়ে যায়; তাকে গ্রেফতারে বিজিবির অভিযান অব্যাহত আছে।বিজিবি জানায়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে আটক আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে। এদিকে ক্যাম্পের বাইরে রোহিঙ্গাদের অবৈধ বসবাস ও অপরাধে জড়িয়ে পড়া সীমান্ত নিরাপত্তার জন্য বড় উদ্বেগের কারণ বলে জানিয়েছে বিজিবি।২ বিজিবির টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান, পিএসসি জানান, “সীমান্ত এলাকায় মাদকসহ যেকোনো অপরাধ দমনে বিজিবি জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করছে এবং এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
আপনার মতামত লিখুন